< 1 >
Read!
In the Name of ALLAH, Who has created man from a clot (a piece of thick coagulated blood).
< 2 >
Al-Islami
In the Name of ALLAH, Who has created man from a clot (a piece of thick coagulated blood).
< 3 >
Al-Islami
In the Name of ALLAH, Who has created man from a clot (a piece of thick coagulated blood).
< 4 >
Al-Islami
In the Name of ALLAH, Who has created man from a clot (a piece of thick coagulated blood).

আযানের ফজীলত।নামাজ নিয়ে হাদীস বাংলা।bukhari Bangla

আযানের ফজীলত।নামাজ নিয়ে হাদীস বাংলা।bukhari Bangla 



আযানের উপকার:৪৯

৪৯. হযরত আবদুল্লাহ ইবনে ওমর (রাযিঃ) হইতে বর্ণিত আছে যে, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এরশাদ করিয়াছেন, যে স্থান পর্যন্ত মুয়াযযিনের আওয়াজ পৌঁছে, সে স্থান পর্যন্ত তাহার মাগফিরাত করিয়া দেওয়া হয়। প্রত্যেক প্রাণী ও নিষ্প্রাণ যাহারাই তাহার আযান শুনিতে পায় তাহার জন্য মাগফিরাতের দোয়া করে। এক রেওয়ায়াতে আছে, প্রত্যেক প্রাণী ও নিষ্প্রাণ জিনিস তাহার আযানের জওয়াব দেয়।(মুসনাদে আহমাদ, তাবারানী, বাযযার, মাজমায়ে যাওয়ায়েদ)

মানুষ ছাড়া আরও কে শুনতে পাই আযান:৫০

৫০. হযরত আবু সা'সাআহ (রাযিঃ) বলেন, হযরত আবু সাঈদ(রাযিঃ) (আমাকে) বলিয়াছেন, তুমি যখন ময়দানে থাক তখন উচ্চস্বরে আযান দিও, কারণ আমি রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামকে এই এরশাদ করিতে শুনিয়াছি, যে গাছ, মাটির ঢিলা, পাথর জ্বিন ওইনসান মুয়াযযিনের আওয়াজ শুনিতে পায় তাহারা সকলে কেয়ামতের দিন মুয়াযযিনের পক্ষে সাক্ষ্য দিবে। (ইবনে খুযাইমাহ)

আযান দিলে কি জান্নাত পাওয়া যায়:৫৩

৫৩. হযরত আবদুল্লাহ ইবনে ওমর (রাযিঃ) হইতে বর্ণিত আছে যে,নবী করীম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এরশাদ করিয়াছেন, যে ব্যক্তি বার বৎসর আযান দিয়াছে তাহার জন্য জান্নাত ওয়াজিব হইয়া গিয়াছে। তাহার জন্য প্রত্যেক আযানের বিনিময়ে ষাট নেকী লেখা হয় এবং প্রত্যেক একামতের বিনিময়ে ত্রিশ নেকী লেখা হয়। (মুসতাদরাকে হাকেম)

সেই 3ব্যাক্তি করা যাদের কেয়ামতের দিন হিশাপ দিতে হবে না:৫৪

৫৪. হযরত আবদুল্লাহ ইবনে ওমর (রাযিঃ) হইতে বর্ণিত আছে যে, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এরশাদ করিয়াছেন, তিন ব্যক্তি এমন আছে যাহাদের জন্য কেয়ামতের কঠিন পেরেশানীর ভয় নাই, তাহাদের কোন হিসাব কিতাব দিতে হইবে না। যতক্ষণ পর্যন্ত সমস্ত মাখলুক তাহাদের হিসাব কিতাব হইতে অবসর হইবে ততক্ষণ তাহারা মেশকের টিলার উপর ভ্রমণ করিয়া বেড়াইবে। এক সেই ব্যক্তি যে আল্লাহর সন্তুষ্টি লাভের জন্য কুরআন পড়িয়াছে এবং এমনভাবে ইমামতী করিয়াছে যে, মুক্তাদীগণ তাহার প্রতি সন্তুষ্ট রহিয়াছে। দ্বিতীয় সেই ব্যক্তি যে আল্লাহর সন্তুষ্টির জন্য লোকদেরকে নামায়ের জন্য ডাকে। তৃতীয় সেই ব্যক্তি যে নিজের রবের সহিতও ভাল সম্পর্কে রাখিয়াছে এবং নিজ অধীনস্থ লোকদের সহিতও ভাল সম্পর্ক রাখিয়াছে। (তিরমিযী, তাবারানী, মাজমায়ে যাওয়ায়েন)

তিন ব্যক্তি মেশকের টিলার উপর অবস্থান করিবে।৫৫

৫৫. হযরত আবদুল্লাহ ইবনে ওমর (রাযিঃ) হইতে বর্ণিত আছে যে, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এরশাদ করিয়াছেন, তিন প্রকারের লোক কেয়ামতের দিন মেশকের টিলার উপর অবস্থান করিবে। পূর্ববর্তী ও পরবর্তী সকল মানুষ তাহাদের প্রতি ঈর্ষান্বিত হইবে। এক সেই ব্যক্তি যে প্রত্যহ পাঁচ ওয়াক্ত নামাযের জন্য আযান দিত। দ্বিতীয় সেই ব্যক্তি যে লোকদের এমনভাবে ইমামতী করিয়াছে যে, তাহারা তাহার প্রতি সন্তুষ্ট রহিয়াছে। তৃতীয় সেই গোলাম যে আল্লাহ তায়ালার হুকও আদায় করিয়াছে আবার আপন মনিবের হকও আদায় করিয়াছে। (তিরমিযী)

ইমাম করা?৫৬

৫৬. হযরত আবু হোরায়রা (রাযিঃ) হইতে বর্ণিত আছে যে, রাসূলূল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এরশাদ করিয়াছেন, ইমাম একজন দায়িত্ববান ব্যক্তি, আর মুয়াযযিনের উপর নির্ভর করা হয়। আয় আল্লাহ,ইমামদের পথ প্রদর্শন করুন, আর মুয়াযযিনদের মাগফিরাত করুন।(আবু দাউদ)

আরো পড়ুন

কালেমায়ে তাইয়্যেবা।। মুন্তাখাব হাদীস বাংলা।।

তাইয়্যেবা।। মুন্তাখাব হাদীস বাংলা।।


আল্লাহর সৃষ্টি:

এক জায়গায় এরশাদ হইয়াছে,—নিঃসন্দেহে আল্লাহ তায়ালা বীজ ও আঁটিকে বিদীর্ণকারী আর তিনিই নির্জীব হইতে সজীবকে বাহির করেন, এবং তিনিই সজীব হুইতে নির্জীবকে বাহির করেন, তিনিই তো আল্লাহ, যাহার এরূপ কুদরত রহিয়াছে। সুতরাং তোমরা (আল্লাহ তায়ালাকে ছাড়িয়া অপরের দিকে) কোথায় চলিয়া যাইতেছ। সেই আল্লাহ রাত্র হইতে প্রভাতের বিকাশকারী, আর তিনি রাত্রিকে আরামের জন্য বানাইয়াছেন, তিনি সূর্য ও চন্দ্রের চলনকে হিসাবমত রাখিয়াছেন, এবং উহাদের গতির হিসাব এমন সত্তার পক্ষ হইতে নির্ধারিত আছে যিনি বড় ক্ষমতাবান ও মহাজ্ঞানী। আর তিনি তোমাদের ফায়দার জন্য নক্ষত্ররাজিকে সৃষ্টি করিয়াছেন, যেন তোমরা উহাদের সাহায্যে রাত্রির অন্ধকারে স্থলভাগে এবং সমুদ্রে পথের সন্ধান লাভ করিতে পার। আর আমি এই সকল নিদর্শন অত্যন্ত বিশদভাবে বর্ণনা করিয়া দিয়াছি ঐ সকল লোকদের জন্যে যাহারা ভাল মন্দের জ্ঞান রাখে। আর তিনিই আল্লাহ, যিনি তোমাদেরকে (মৌলিকভাবে) একই ব্যক্তি হইতে সৃষ্টি করিয়াছেন, অনন্তর কিছু সময়ের জন্য জমিম হইল তোমাদের ঠিকানা, অতঃপর তোমাদেরকে কবরের হাওয়ালা করিয়া দেওয়া হয়, নিশ্চয় আমি এই সকল প্রমাণসমূহও বিশদরূপে বর্ণনা করিয়া দিয়াছি ঐ সকল লোকদের জন্যে যাহারা বুঝে। আর আল্লাহ যিনি আসমান হইতে পানি বর্ষণ করিয়াছেন এবং একই পানি দ্বারা আমি সর্বপ্রকার উদ্ভিদ জমিন হইতে বাহির করিয়াছি, অতঃপর আমি উহা হইতে সবুজ ফসল বাহির করিয়াছি, অনন্তর সেই ফসল হইতে আমি এমন শস্যদানা বাহির করি যাহা একে অন্যের উপর সংস্থাপিত হয়, আর খেজুর গাছ অর্থাৎ উহার মাথী হইতে এমন ছড়া বাহির হয় যাহা ফলের ভারে ঝুকিয়া থাকে। অনন্তর সেই একই পানি হইতে আঙ্গুরের বাগান, জয়তুন এবং আনারের গাছ সৃষ্টি করিয়াছি, যাহার ফল রং, আকার ও স্বাদের দিক হইতে একে অন্যের সদৃশ, আবার কতক অসাদৃশ্য, প্রত্যেক গাছের ফলের প্রতি একটু গীরভাবে লক্ষ্য করিয়া দেখ যখন উহা ফলবান হয়, একেবারেই কাঁচা ও বিশ্বাস, অতঃপর ওভার বাকিবার মধ্যেও গভীরভাবে চিন্তা করে দেখ যে, ওই সময় সমুদয় গুণাবলীতে পরিপূর্ণ হইয়া যায়, নিঃসন্দেহে ইয়াকিন ওয়ালাদের জন্য এসব বস্তুর মধ্যে বড় নিদর্শন সমূহ রহিয়াছে। (আল আনআম৯৫-৯৯)

কেয়ামত পর্যন্ত যদি রাত্রি থাকে কি হবে?

আল্লাহ তায়ালা আপন রসূল (সাঃ) কে সম্বোধন করিয়া করিয়াছেন,— আপনি তাহাদেরকে জিজ্ঞাসা করুন, আচ্ছা বলত দেখি যদি আল্লাহ তায়ালা কিয়ামত পর্যন্ত একাধারে রাত্রিকে তোমাদের উপস্থায়ী করিয়া দেন, তবে আল্লাহ তায়ালা ব্যতীত কে এমন উপাস্য আছে, যে তোমাদের জন্য আলো আনিয়া দিবে? তোমরা কি শুনিতে পাও না আপনি তাহাদেরকে আরো জিজ্ঞাসা করুন, আচ্ছা বলত দেখি! যদি আল্লাহ তায়ালা কেয়ামত পর্যন্ত তোমাদের উপর দিনকে স্থায়ী করিয়া দেন। তবে আল্লাহ তায়ালা ভিন্ন কে এমন উপাস্য আছে যে তোমাদের জন্য। রাত্রি আনিয়া দিবে? যাহাতে তোমরা আরাম কর। তবুও কি তোমরা দেখ না? (কাসাস ৭১-৭২)

وقال تعالى: «زمن اينه الجوار في البحر كالاعلام إن يشأ يسكن الريحفيصلن روا كدعلى ظهرهط إن في ذلك لايت لكل صبار شكور او يو بفهنبما كسبوا ويعف عن كثير >

আল্লাহ তায়ালার এরশাদ, — আর তাহার কুদরতের নিদর্শন সমূহের মধ্যে সমুদ্রে ভাসমান পর্বতাকার জাহাজসমূহ। যদি তিনি চাহেন বাতাসকে স্থির করিয়া দিতে পারেন, তখন ঐ জাহাজগুলি সমুদ্রের উপরিভাগে অচল হইয়া দাঁড়াইয়া থাকিবে। নিঃসন্দেহে ইহাতে প্রত্যেক ধৈর্যশীল ও কৃতজ্ঞ ব্যক্তির জন্য (আল্লাহ তায়ালার কুদরতের উপর) নিদর্শনসমূহ রহিয়াছে। অথবা যদি আল্লাহ তায়ালা চাহেন বাতাস বহাইয়া ঐ সকল জাহাজের সওয়ারীদিগকে তাহাদের মন্দ আমলের দরুন ধ্বংস করিয়া দেন। আর অনেককে তো ক্ষমাই করিয়া দেন। (শুরা ৩২-৩৪)

bangla hadees।। bukhari shorif

বুখারী শরীক।।বাংলা হাদীস।
islamic massage 

ওয়াদা ভঙ্গ কারি কি ভাবে মাফ পাবেন

৪৫. হযরত মাকহুল (রহঃ) বলেন, একজন অত্যন্ত বৃদ্ধ ব্যক্তি যাহার উভয় ভ্রূ চোখের উপর ঝুলিয়া পড়িয়াছিল। লোকটি আসিয়া আরজ করিল, হে আল্লাহর রাসূল! এমন এক ব্যক্তি যে অনেক বহু ওয়াদা ভঙ্গ ও গুনাহের কাজ করিয়াছে, এবং জায়েয, নাজায়েয সব রকমের খাহেশ পুরা করিয়াছে, আর তাহার গুনাহ এত বেশী যে, যদি সমগ্র দুনিয়াবাসীর মধ্যে বন্টন করিয়া দেওয়া হয় তবে সকলকে ধ্বংস করিয়া দিবে। এরূপ ব্যক্তির জন্য তওবার সুযোগ আছে কি? রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এরশাদ করিলেন, তুমি কি মুসলমান হইয়াছ? সে আরজ করিল, জ্বি হাঁ। আমি কালেমায়ে শাহাদৎ

      "اشهدان لا إله إلا الله وحده لا شريك له وأن محمدا عبده    ورسوله 

এর সাক্ষ্যদান করি। রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এরশাদ করিলেন, যতক্ষণ তুমি এই কালেমার স্বীকারোক্তির উপর অবিচল থাকিবে আল্লাহ তায়ালা তোমার সব রকম ওয়াদা ভঙ্গ করা ও সকল গুনাহকে মাফ করিতে থাকিবেন এবং তোমার গুনাহসমূহকে নেকীর দ্বারা পরিবর্তন করিতে থাকিবেন। সেই বৃদ্ধ ব্যক্তি আরজ করিল, হে আল্লাহর রসূল! আমার সমস্ত ওয়াদা ভঙ্গ ও গুনাহ মাফ? রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলিলেন, হাঁ তোমার সমস্ত ওয়াদা ভঙ্গ ও গুনাহ মাফ। ইহাশুনিয়া সেই বৃদ্ধ ব্যক্তি আল্লাহু আকবার, লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ বলিতে বলিতে পিঠ ঘুরাইয়া (আনন্দের সহিত) চলিয়া গেল। (ইবনে কাসীর)

কেয়ামতের দিন আল্লাহ তায়ালা যা বলিবেন

৪৬. হযরত আবদুল্লাহ ইবনে আমর ইবনে আস (রাযিঃ) হইতে বর্ণিত আছে যে, তিনি বলেন, আমি রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামকে এই এরশাদ করিতে শুনিয়াছি, কেয়ামতের দিন আল্লাহ তায়ালা আমার উম্মতের মধ্য হইতে এক ব্যক্তিকে বাছাই করিয়া সমস্ত সৃষ্টি সম্মুখে ডাকিবেন এবং তাহার সম্মুখে আমলের নিরানব্বইটি দফতর খুলিবেন। প্রতিটি দফতর দৃষ্টিসীমা পর্যন্ত বিস্তৃত হইবে। অতঃপর তাহাকে জিজ্ঞাসা করা হইবে, এই আমলনামাসমূহ হইতে তুমি কোন কিছু অস্বীকার কর কি? আমার যে সকল ফেরেশতারা আমলসমূহ লেখার কাজে ছিল তাহারা তোমার উপর কোন জুলুম করিয়াছে কি? (তোমগুনাহ না করা সত্ত্বেও লিখিয়া দিয়াছে অথবা করার চেয়ে বেশী লিখিয়াছে?) সে আরজ করিবে, না। (না অস্বীকার করার কোন সুযোগ আছে, না ফেরেশতারা জুলুম করিয়াছে।) অতঃপর আল্লাহ তায়ালা জিজ্ঞাসা করিবেন। তোমার নিকট এই সকল বদআমলের কোন ওজর আছে কি? সে আরজ করিবে, না, কোন ওজরও নাই। আল্লাহ তায়ালা বলিবেন, আচ্ছা তোমার একটি নেকী আমার নিকট আছে। আজ তোমার উপর কোন জুলুম করা হইবে না। অতঃপর কাগজের একটি টুকরা বাহির করা হইবে যাহার মধ্যে

           أشهد أن لا إله إلا الله وأشهد أن محمدا عبده ورسوله

লিখিত থাকিবে। আল্লাহ তায়ালা বলিবেন, যাও ইহাকে ওজন করিয়া লও। সে আরজ করিবে হে আমার রব, এত বড় বড় দফতরের মোকাবিলায় এই টুকরা কি কাজে আসিবে। আল্লাহ তায়ালা বলিবেন,তোমার উপর জুলুম করা হইবে না। অতঃপর ঐ সকল দফতর এক পাল্লায় রাখা হইবে আর কাগজের সেই টুকরা অপর পাল্লায় রাখা হইবে তখন সেই কাগজের টুকরার ওজনের মোকাবিলায় দফতরওয়ালা পাল্লা উড়িতে আরম্ভ করিবে।(প্রকৃত কথা হইল) আল্লাহতালার নামের মোকাবেলায় কোন জিনিস ওজনেই রাখে না। (তিরমিজি)



নামাজ।।নামাজ নিয়ে হাদীস।hadees in bangla।।

নামাজ।।নামাজ নিয়ে হাদীস।hadees in bangla।।

যেনাকরে (যেনাকারি)

মুন্তাখাব হাদীস অনুচ্ছেদ ২(নামাজ)

অধ্যায়:- ১(কালেমা তাইয়্যেবা)

 ১.হযরত ইবাদা ইবনে সামেত রাযিআল্লাহু তা'আলা আনহু বলেন, আমি রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামকে এই এরশাদ করিতে শুনিয়াছি যে আল্লাহতালা পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ ফরজ করিয়াছেন। যে ব্যক্তি এই নামাজগুলির জন্য উত্তম রূপে ওযু করে, উহাকে মুস্তাহাক ওয়াক্তে আদায় করে, রুকু সেজদা এডমিনের সহিত করে এবং পরিপূর্ণ খুসুর সহিত পড়ে আল্লাহ তায়ালার পক্ষ হতে তাহার জন্য এই ওয়াদা যে, তাহাকে অবশ্য মাফ করিয়া দিবেন।আর যে ব্যক্তি এই নামাজগুলিকে সময় মত আদায় করেনা এবং খুশুর সহিত করে না তাহার মাগফিরাতের কোন ওয়াদা নাই। ইচ্ছা হইলে মাফ করিবেন, না হয় শাস্তি দিবেন।(আবু দাউদ)


২. হযরত কুররাহ ইবনে দামুস (রাযিঃ) বলেন, নবী করীম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের সহিত বিদায় হচ্ছে আমাদের সাক্ষাৎ হয়। আমরা আরজ করিলাম, ইয়া রাসূলাল্লাহ, আপনি আমাদিগকে কি কি বিষয়ে অসিয়ত করিতেছেন? তিনি এরশাদ করিলেন, আমি তোমাদিগকে অসিয়ত করিতেছি যে, নামায কায়েম করিবে, যাকাত আদায় করিবে,বাইতুল্লার হজ্জ করিবে এবং রমযান মাসের রোযা রাখিবে। এই মাসে এমন একটি রাত্র রহিয়াছে যাহা হাজার মাস হইতে উত্তম। কোন মুসলমান ও জিম্মিকে (অর্থাৎ যাহাদের সহিত মুসলমানদের কোন প্রকার চুক্তি সম্পাদিত হইয়াছে) কতল করা এবং তাহার মালসম্পদকে নিজের জন্য হারাম মনে করিবে। অবশ্য কোন অপরাধ করিলে তাহাকে আল্লাহ তায়ালার হুকুম অনুযায়ী শাস্তি দেওয়া হইবে। তোমাদিগকে আরো অসিয়ত করিতেছি যে, তোমরা আল্লাহ তায়ালা ও তাঁহার আনুগত্যকে মজবুত করিয়া ধরিয়া থাক। (অর্থাৎ গায়রুল্লার রাজি নারাজির পরওয়া না।করিয়া হিম্মতের সহিত দ্বীনের কাজে লাগিয়া থাক।) (বায়হাকী


৪. হযরত আবু উমামাহ (রাযিঃ) হইতে বর্ণিত আছে যে, নবী করীম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম খাইবার হইতে ফিরিয়া আসিলেন। তাঁহার সঙ্গে দুইটি গোলাম ছিল। হযরত আলী (রাযিঃ) আর করিলেন, ইয়া রাসূলাল্লাহ, খেদমতের জন্য আমাদিগকে কোন খাদেম দান করুন। রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলিলেন, এই দুইজনের মধ্য হইতে যাহাকে ইচ্ছা হয় লইয়া যাও! হযরত আলী (রাযিঃ) আরজ করিলেন, আপনিই পছন্দ করিয়া দিন। নবী করীম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম একজনের প্রতি ইশারা করিয়া বলিলেন, ইহাকে লইয়া যাও। তবে তাহাকে মারধর করিও না, কারণ খাইবার হইতে ফিরিবার পথে। আমি তাহাকে নামায পড়িতে দেখিয়াছি। আর আমাকে নামাযীদের মারধর করিতে নিষেধ করা হইয়াছে।(মুসনাদে আহমাদ, তাবরানী, মাজমায়ে যাওয়ায়েদ)


৫. হযরত আবদুল্লাহ ইবনে ওমর (রাযিঃ) বর্ণনা করেন যে,জিবরাঈল (আঃ) (একজন অপরিচিত ব্যক্তির বেশে উপস্থিত হইয়া) রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের নিকট ইসলাম সম্পর্কে জিজ্ঞাসা করিলেন। তিনি (উত্তরে) বলিলেন, ইসলাম এই যে, তুমি (অন্তর ও মুখ দ্বারা) এই সাক্ষ্য প্রদান কর যে, আল্লাহ ব্যতীত আর কোন মাবুদ নাই এবং (হযরত) মুহাম্মাদ (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম) আল্লাহ তায়ালার রাসূল, নামায পড়, যাকাত আদায় কর, হজ্জ ও ওমরা কর,জানাবাত হইতে পাক হওয়ার জন্য গোসল কর, অযুকে পূর্ণ কর এবং রমযানের রোযা রাখ। হযরত জিবরাঈল (আঃ) জিজ্ঞাসা করিলেন, আমি এই সকল আমল করিলে কি মুসলমান হইয়া যাইব? এরশাদ করিলেন,হাঁ। হযরত জিবরাঈল (আঃ) বলিলেন, আপনি সত্য বলিয়াছেন।(ইবনে খুজাইমাহ)


contect us

email- romankhan3086gmail.com

Facebook-link

what'sapp-link

bukhari shorif, অর্থ সহ হাদীস বাংলা।। জান্নাতি করা? ছোট হাদীস।

bukhari shorif, অর্থ সহ হাদীস বাংলা।। জান্নাতি করা?

  • মুন্তাখাব হাদীস 
  • অধ্যায়:-- 1(কালেমা তাইয়্যেবা)
  • ঈমান সম্পর্কে হাদীস 

হাদীস 1.

হযরত মুআন ইবনে জাবাল রাযিআল্লাহু তা'আলা আনহু হতে বর্ণিত আছে যে রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এরশাদ করিয়াছেন, হে মুআন! তুমি কি অদ্য রাত্রে কোন আওয়াজ শুনিতে পাইয়াছো? আমি আরজ করিলাম,না। তিনি এরশাদ করিলেন, আমার নিকট আমার রবের পক্ষ হইতে একজন ফেরেশতা আসিয়াছেন। তিনি আমাকে এই সুসংবাদ দিয়েছেন যে, আমার উম্মতের মধ্য হইতে যে ব্যক্তি এমন অবস্থায় মৃত্যুবরণ করিবে যে, সে আল্লাহ তায়ালার শহীদ কাহাকেও শরিক করে নাই সে জান্নাতে প্রবেশ করবে। আমি আরজ করিলাম, হে আল্লাহর রাসূল! কি আমি লোকদের নিকট যাইয়া এই সুসংবাদ শুনাইয়া দিব না? তিনি বলিলেন,তাহাদেরকে নিজ অবস্থায় থাকতে দাও,যেন তাহারা (আমলের) রাস্তায় পরস্পর প্রতিযোগিতামূলক আগে বাড়িতে থাকে।(তাবারানী)


৬৭. হযরত মুআয ইবনে জাবাল (রাযিঃ) হইতে বর্ণিত আছে যে,রাসূলূল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এরশাদ করিয়াছেন, হে মুআয! তুমি কি জান যে, বান্দাগণের উপর আল্লাহ তায়ালার কি হক? আর আল্লাহ তায়ালার উপর বান্দাগণের কি হক? আমি আরজ করিলাম,আল্লাহ তায়ালা ও তাঁহার রসূল অধিক জানেন। তিনি বলিলেন,বান্দাগণের উপর আল্লাহ তায়ালার হক হইল, তাহার ইবাদত করিবে ও তাঁহার সহিত কাহাকেও শরীক করিবে না। আর আল্লাহ তায়ালার উপর বান্দাগণের হক হইল, যে বান্দা তাঁহার সহিত কাহাকেও শরীক করিবে না।তাহাকে তিনি আযাব দিবেন না। (মুসলিম)

হাদীস 2.

৬৮. হযরত ইবনে আব্বাস (রাযিঃ) হইতে বর্ণিত আছে যে, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এরশাদ করিয়াছেন, যে ব্যক্তি আল্লাহ তায়ালার সহিত এমন অবস্থায় সাক্ষাত করিবে যে, আল্লাহ তায়ালার সহিত কাহাকেও শরীক করে নাই এবং কাহাকেও হত্যা করে নাই সে আল্লাহ তায়ালার দরবারে (এই দুই গুনাহের বোঝা না থাকার কারণে) হালকা অবস্থায় হাজির হইবে। (তাবারানী, মাজমাউয যাওয়ায়েদ)

( 69 » عن جرير رضي الله عنه عن النبي ﷺﷺ قال: من مات لا يشرك بالله شيئا ولم
يتد يدم حرام أدخل من أي أبواب الجنة شاء .

رواه الطبراني في الكبير و رجاله موثقون، مجمع الزوائد ١٦٥/١

হাদীস3.

৬১. হযরত জারীর (রাযিঃ) হইতে বর্ণিত আছে যে, নবী করীম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এরশাদ করিয়াছেন, যে ব্যক্তি এমন অবস্থায় মৃত্যুবরণ করিবে যে, আল্লাহ তায়ালার সহিত কাহাকেও শরীক সাব্যস্ত করে না এবং অন্যায়ভাবে কাহাকেও হত্যা করিয়া হাত রঞ্জিত করে নাই তাহাকে জান্নাতের যে কোন দরজা দিয়া চাহিবে প্রবেশ করাইয়া দেওয়া হইবে। (তাবরানী, মাজমাউয যাও যায়েদ)

হাদীস 4.

হযরত আবু কাদাযিলতালা আনহু তাহার পিতা হতে নবী করীম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এরশাদ বর্ণনা করেন, যে ব্যক্তি এই কথা সাক্ষ্য দিয়াছে যে, আল্লাহ তায়ালা ছাড়া কোন মাবুদ নাই এবং আমি (মোহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম) আল্লাহতালার রসূল এবং (অধিক পরিমাণে বলার ধরুন) তার জবাব এই কালেমায় অভ্যস্ত হইয়া গিয়াছে। আর এই কালেমা পড়ার দ্বারা (অন্তরে)প্রশান্তি লাভ হয়। এমন ব্যক্তিকে জাহান্নামের আগুন ভক্ষণ করিবে না।(বাইহাকী)

হাদীস 5.

এক জায়গায় এরশাদ হইয়াছে,- লোকসকল,তোমরা আল্লাহ তায়ালার ওই সকল অনুগ্রহসমূহকে স্মরণ কর যাহা আল্লাহতালাহ তোমাদের প্রতি করিয়াছেন।(একটু চিন্তা কোরিয়া তো দেখো!) আল্লাহ তাআলা সরাও কি আর কোন স্রষ্টা আছেন যিনি তোমাদেরকে আসমান ও জমিন হইতে রিজিক পৌঁছাইয়া থাকেন? তুমি ছাড়া কোন সত্য মাবুদ নাই। এত এক তোমরা আল্লাহ তায়ালাকে সারিয়া কোথায় চলিয়া যাইতেছ? (ফাতির৩)

আরো পড়ুন ইসলামিক হাদীস

https://www.aalorpoth.site/

লা ইলাহাইল্লাল্লাহ গুন।। বোখারী হাদীস ahle hadees bangla।।

লা ইলাহাইল্লাল্লাহ গুন।। বোখারী হাদীস ahle hadees bangla।।

bangla hadees


হযরত ইয়াজ আনসারী রাযিআল্লাহু তা'আলা আনহু হতে বর্ণিত আছে যে, নবী করীম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এরশাদ করিয়াছেন, কাালেমা ইলাহা ইল্লাল্লাহ আল্লাহ তায়ালার নিকট বড় মর্যাদাপূর্ণ ও মূল্যবান কালেমা। আল্লাহ তায়ালার নিকট উহার বড় মর্যাদা ও স্থান রহিয়াছে। যে ব্যক্তি উহাকে খাঁটি দিলে বলিবে, আল্লাতালা তাহাকে জান্নাতে দাখিল করবেন। আর যে ব্যক্তি ওকে মিথ্যা ও কপট মনে বলিবে, এই কালিমা (দুনিয়াতে তো) তাহার জীবন ও সম্পদের নিরাপত্তার কারণ হইয়া যাইবে, কিন্তু কালকেয়ামতের দিন আল্লাহ তায়ালার শহীদ এমন অবস্থায় মিলিত হইবে যে, আল্লাহ তায়ালা তাহার হিসাব লইবেন। (বাযযার, মাজমাউত যাওয়ায়েদ)

ফায়দা:-  মিথ্যা ও কপট মনে কালেমা বলার কারণে জান ও মালের হেফাজত হইয়া যাইবে, কেননা ঐ ব্যক্তি বাহিৎকভাবে মুসলমান অতএব তাহাকে ওই সমস্ত কাফেরদের মত কতল হইয়া যাইবে না এবং তাহার মালও ছিনিয়া লওয়া হইবে না যাহারা সরাসরি মুসলমানদের শহীদ যুদ্ধ করে।


হযরত আবু বক্কর সিদ্দিক রাজিয়াল্লাহু তা'আলা আনহু হতে বর্ণিত আছে যে, রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ইরশাদ করেছেন, যে ব্যক্তি এমন ভাবে লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ এর সাক্ষী দিয়াছে, তাহার অন্তর তাহার যৌবনকে সত্যি বলিয়া স্বীকার করে সে জান্নাতের যে কোন দরজা দিয়া ইচ্ছা প্রবেশ করিতে পারিবে। (মুসনাদে আবু ইয়ালা)


হযরত আবু মুসা রাযিআল্লাহু তা'আলা আনহু হতে বর্ণিত আছে যে রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ইরশাদ করিয়াছেন, সুসংবাদ গ্রহণ করো ও অন্যদের কেউ সুসংবাদ দান করো, যে ব্যক্তি খাঁটিরে লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ স্বীকার করিবে সে জান্নাতে প্রবেশ করবে। (মুসনাদে আহমদ, তাবারানি, মাজমাউজ)

আ,দিয়ে ইসলামিক মেয়েদের নাম অর্থ সহ,নামের তালিকা

আ,দিয়ে ইসলামিক মেয়েদের নাম অর্থ সহ, ,, দিয়ে নামের তালিকা অর্থ সহ

ইসলামিক শিশুদের নাম


ইসলামের বিধান  

নাম রাখা ইসলামের অন্যতম বিধান। তবে কাফের মুশরিক এবং কুখ্যাত পাপীদের নামানুসারে নাম রাখা হারাম। যেসব সাহাবীর কুৎসিত ও আপত্তিকর নাম ছিল, হজরত রাসূলে কারীম (সা.) তা পরিবর্তন করে পুনরায় সুন্দর ও যথার্থ অর্থবোধক নাম রেখে দিয়েছিলেন

ভালো ও ইসলামিক নাম রাখার কারণ

ভালো নাম রাখা পিতা-মাতার সর্বপ্রথম দায়িত্ব। আমরা এভাবেও বলতে পারি যে, পিতা-মাতার উপর সন্তানের সর্বপ্রথম হক হচ্ছে, তার জন্য সুন্দর নাম নির্বাচন করা। আবদুল্লাহ ইবনে আব্বাস রা. ও  আয়েশা রা. থেকে বর্ণিত, রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন,
সন্তানের সুন্দর নাম রাখা ও তার উত্তম তারবিয়াতের ব্যবস্থা করা বাবার উপর সন্তানের হক। -মুসনাদে বাযযার (আলবাহরুয যাখখার)(হাদীস ৮৫৪০)

কিয়ামতের দিন নিচ্চিত সবার নাম ও পিতার নাম ধরে ডাকা হবে (অর্থাৎ অমুকের মেয়ে অমুক)তাই সবাই সুন্দর ও ইসলামিক নাম রাখ অবশ্যই।(সুনানে আবু দাউদ, হাদীস ৪৯৪৮)

সুন্দর নাম রাখার আরেকটি গুরুত্বপূর্ণ কারণ হল, হাশরের ময়দানে- সেখানে পূর্বাপর সকল মানুষ একত্রিত হবে এবং ব্যক্তিকে তার নাম ও তার বাবার নামসহ ডাকা হবে।

আ দিয়ে মেয়েদের নামের নাম

  1. আইশা --অর্থ: জীবন, জীবনের অধিকারী
  2. আরুশা - অর্থ: কমল
  3. আফিয়া - অর্থ: নিরাপদ, সুস্থ
  4. আলিয়া - অর্থ: উচ্চ, মহৎ
  5. আমায়া - অর্থ: প্রিয়
  6. আনিসা - অর্থ: সহচর, সঙ্গী
  7.  আরিফা - অর্থ: জ্ঞানী
  8. আবরা --অর্থ: গোলাপ
  9. আবিশা -- অর্থ: উজ্জ্বল, প্রকাশমান
  10. আবুসা --অর্থ: ফুল, সুগন্ধ
  11. আব্বাসিন --অর্থ: ভয়ংকর, ভয়ায়িত্তা
  12. আব্দি -- অর্থ: বন্ধু, অনুগত
  13. আব্রারি --অর্থ: ভালোবাসা, কদমকদম
  14. আবুসারা --অর্থ: মাঝে মাঝে এসে যায়
  15. আব্বাসি - অর্থ: সহায়ক, সাথী
  16. আবুশি - অর্থ: সুন্দর, রূপকল্প
  17. আবিলা - অর্থ: ধন্য, সুখী
  18. আবেলিন - অর্থ: সুন্দরী, অত্যন্ত সুন্দর
  19. আবিলা - অর্থ: গোলাপ
  20. আবিসা - অর্থ: মৌমাছি, মধুমক্ষি
  21. আব্বাসা - অর্থ: সহায়ক, সাথী
  22. আবিসারা - অর্থ: কাঠ বা কিছু একটির মধ্যে
  23. আবুরি - অর্থ: দানি, দয়ালু
  24. আবেশা - অর্থ: উত্কৃষ্ট, একটি উচ্চ স্থান
  25. আবোনি - অর্থ: নতুন জীবন 
  26. আফরিন - অর্থ: প্রশংসা
  27. আফ্রিন - অর্থ: অনুগ্রহ
  28. আরোহা - অর্থ: উচ্চতা, উন্নতি
  29. আলিফা - অর্থ: সাহায্যকারী, পরিচিত
  30. আইয়ান - অর্থ: বৃষ্টি
  31. আয়ানা - অর্থ: জননী, মা
  32. আবিদা - অর্থ: অনুগত, পূজার সেবিকা
  33. আবিরা - অর্থ: বায়ু, ব্যবহারিক
  34. আবিশা - অর্থ: উজ্জ্বল, প্রকাশমান
  35. আবিতা - অর্থ: ধন্য, সুখী
  36. আবেলা - অর্থ: শান্তি, শান্তিতে ভরা
  37. আবেনা - অর্থ: প্রয়োজন, আবশ্যক
  38. আবোনি - অর্থ: নতুন জীবন
  39. আবরিতা - অর্থ: সুন্দর, চমৎকার
  40. আব্বাসা - অর্থ: সহায়ক, সাথী
  41. আব্দিয়া - অর্থ: আব্দ (বন্ধু), দয়ালু
  42. আব্দুলা - অর্থ: আব্দ (বন্ধু), দয়ালু
  43. আবিলা - অর্থ: গোলাপ
  44. আবীরা - অর্থ: গন্ধরাজ
  45. আব্রিতা - অর্থ: বিশেষ, অদ্ভুত
  46. আবুরি - অর্থ: দানি, দয়ালু
  47. আবেসা - অর্থ: মধুর, মিষ্টি
  48. আব্বাসা - অর্থ: সহায়ক, সাথী
  49. আবেলা - অর্থ: শান্তি, শান্তিতে ভরা
  50. আব্রারা - অর্থ: সৎ, শোভান
  51. আবিলাশা - অর্থ: চঞ্চল, আবেগপূর্ণ
  52. আবলি - অর্থ: আবেগ সহনশীল
  53. আবেলি - অর্থ: সুন্দর, চমৎকার
  54. আবেনা - অর্থ: প্রয়োজন, আবশ্যক
  55. আবেহা - অর্থ: উজ্জ্বল, চমকময়
  56. আবেরা - অর্থ: গভীর, প্রফুণ্ট
  57. আবোনি - অর্থ: নতুন জীবন
  58. আব্বাসা - অর্থ: সহায়ক, সাথী
  59. আবুসা - অর্থ: ফুল, সুগন্ধ
  60. আবেলি - অর্থ: শান্তি, শান্তিতে ভরা
  61. আব্বাসিন - অর্থ: ভয়ংকর, ভয়ায়িত্ত
  62. আব্রারা - অর্থ: সৎ, শোভান
  63. আবিলাশা - অর্থ: চঞ্চল, আবেগপূর্ণ
  64. আবলি - অর্থ: আবেগ সহনশীল
  65. আবেলি - অর্থ: সুন্দর, চমৎকার
  66. আবেনা - অর্থ: প্রয়োজন, আবশ্যক
  67. আবেহা - অর্থ: উজ্জ্বল, চমকময়
  68. আবেরা - অর্থ: গভীর, প্রফুণ্ট
  69. আবোনি - অর্থ: নতুন জীবন
  70. আব্বাসা - অর্থ: সহায়ক, সাথী
  71. আবুসা - অর্থ: ফুল, সুগন্ধ
  72. আবেলি - অর্থ: শান্তি, শান্তিতে ভরা
  73. আব্বাসিন - অর্থ: ভয়ংকর, ভয়ায়িত্তা
B (ব)অক্ষরের মেয়ে শিশু দের নাম ৩০টি

  1. বাসিরা - সব প্রশ্নের উত্তর জানা
  2. বিস্মিলা - আসমান থেকে করা যাক
  3. বেবিরা - নানা বা বিভিন্ন
  4. বারিরা - কৃষ্টি, বৃষ্টি
  5. বাতিশা - সূর্যমণ্ডলের মেয়ে
  6. বানুশা - বড় বোন
  7. বেলিশা - দ্বিধা, আত্মবিশ্বাস
  8. বাদিশা - শ্রেষ্ঠ,
  9. বুশরা - সুখী, মঙ্গলময়
  10. বাবিলা - সৃষ্টি, নতুন
  11. বাহিশা - পূর্বে, আগে
  12. বাসীনা - সুখে ভরা
  13. বেযিতা - আকাশের তারা
  14. বুরিদা - সত্যিই ভালো
  15. বাদিরা - জ্ঞানী, বুদ্ধিমান
  16. বারিশা - বৃষ্টির মতো
  17. বিদা - সাদা, পবিত্র
  18. বেলিনা - সুন্দরী
  19. বারিনা - সবকিছুর শাস্তি
  20. বিন্যা - অদ্বিতীয়
  21. বোরিশা - উজ্জ্বল সূর্য
  22. বাশিতা - বিশেষ
  23. বেতিশা - সৃষ্টির রহস্য
  24. বাশিতা -বিশেষ
  25. বৃতিশা - শান্তি
  26. বারিতা - সুন্দর
  27. বেনিশা - বুদ্ধিমান
  28. বিস্মিতা - বিশেষ
  29. বারিতা - সৃষ্টি"
  30. বাদিশা - সুন্দর

D(দ)দিয়ে ইসলামিক মেয়ে শিশু দের নাম ৩০টি

  1. দিয়া - "আলো"
  2. দানিয়া - "দান করা"
  3. দুআরা - "অনুরোধ"
  4. দুর্দানা - "শক্তিশালী"
  5. দুবায়া - "আশীর্বাদ"
  6. দানিতা - "দান করে তোলা"
  7. দুলিয়া - "দুলো রঙ্গের"
  8. দূরিয়া - "দূরে থাকা"
  9. দূরিতা - "সত্যের অনুযায়ী"
  10. দুর্গা - "দুর্গা, শক্তি
  11. দিনিতা - "সৃষ্টি"
  12. দারিতা - "মুক্তি
  13. দিয়ারা - "আলোয়ের মতো"
  14. দিয়ারা - "আলোয়ের মতো"
  15. দারিতা - "মুক্তি"
  16. দীপিকা - "আলোর কোনও সূচি"
  17. দুইয়া - "আশীর্বাদ"
  18. দানিতা - "দান করে তোলা"
  19. দূরিতা - "সত্যের অনুযায়ী"
  20. দিতি - "দীপ্তি

নাম হল একজন  মানুষের পরিচয়ের অন্যতম মাধ্যম। সে জন্য সুন্দর ও অর্থবোধক নাম রাখা প্রত্যেক পিতা-মাতা কিংবা অভিভাবকগণের ওপর দায়িত্ব এবং কর্তব্য।  আসুন, সন্তানের জন্য অর্থহীন কিংবা বিজাতীয় সংস্কৃতির অনুসরণ না করে সুন্দর ও অর্থবহ নাম রাখি।


আরো পড়ুন মুন্তাখাব কিতাব থেকে নিওয়া ইসলামিক হাদীস সমূহ জীবন বদলে দেওয়ার মত হাদীস 

ইসলামিক হাদীস নিয়ে আলোর পথ নামের আমার এই ওয়েবসাইট এ ওয়েলকাম জানায়। কিভাবে একজন পরিপূর্ণ মুমিন হওয়া যায় তা নিয়ে কিতাব ও কুরআনের দলিল সহ আলোচনা করা হয়।যেমন নামাজ, এলেম, জান্নাত- জাহান্নাম,দুনিয়া -আখিরাত, ও অন্যান্য ইসলামীক বিষয়ে আলোচনা করা হয়।দয়া করে আমাদের সাথে থাকবেন আর কিছু ভুল হলে আমাদের কে সুদ্রানোর শুযুক দিয়ে ভুল গুলো ধরিয়ে দিয়ে আমাদের পাশে থাকবেন ধন্যবাদ।

আলোরপথ website এ যান

https://www.aalorpoth.site/



Copyright @ 2013 আলোর পথ.